আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নিন

আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নিন।আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠক, আপনি কি আপেল উপকারিতা, খালি পেটে আপেল খেলে কি হয়, রাতে আপেল খাওয়ার উপকারিতা, ভরা পেটে আপেল খেলে কি হয়, সকালে খালি পেটে আপেল খাওয়ার উপকারিতা, গর্ভাবস্থায় আপেল খাওয়ার উপকারিতা এবং আপেল খাওয়ার নিয়ম ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আজকের 'আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা' শিরোনামের লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইলো।
আপেল-উপকারিতা
আপেল-উপকারিতা। ছবি - এআই
আপেল একটি পুষ্টি সমৃদ্ধ বিভিন্ন উপাদানে ভরপুর একটি সুস্বাদু ফল। কিন্তু ভেষজ এবং ঔষধি গুন সম্পন্ন ফল আপেল খাওয়ার নিয়ম, আপেলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা তেমন কিছু জানি না। তাই চলুন বিস্ময়কর ফল আপেল খাওয়ার নিয়ম-কানুন এবং উপকারিতা-অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানেন কি? জানুন পুষ্টিকর ও সুস্বাদু আপেলের যাদুকরি স্বাস্থ্যকর গুণাগুণ ও কিছু লুক্কায়িত স্বাস্থ্যঝুঁকি সম্পর্কে এ টু জেড। প্রতিদিন ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আর ফলটি যদি হয় আপেল তাহলে তো কোন কথাই নেই। কারণ আপেল অত্যন্ত পুষ্টি গুণ ও ভিটামিন সমৃদ্ধ একটি সুস্বাদু ফল। এজন্য একটি প্রবাদ আছে যে, 'প্রতিদিন একটি আপেল খেলে সব রোগ থাকে দূরে'। গবেষণায় দেখা গেছে, আপেলে রয়েছে ডায়েটারি ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ম্যালিক এসিড, এ্যাসকরবিক এসিড (ভিটামিন সি), ভিটামিন বি৬, প্রোটিন, পলিফেনল এবং আ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যারোটিনয়েড ইত্যাদি। আপেলের এইসব গুণাগুণের কারণে এর উপকারিতা থাকলেও পাশাপাশি কিছু অপকারিতা দিক রয়েছে যেগুলো আমাদের জেনে রাখা উচিত। চলুন তাহলে প্রথমে জেনে নেওয়া যাক আপেল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে।

আপেল খাওয়ার উপকারিতা

আপেলের কিছু পুষ্টি উপাদান আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আপেল আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ওজন নিয়ন্ত্রণ করে, স্নায়বিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে, অন্ত্রের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়, ডায়াবেটিসের কবল থেকে রক্ষা করে, এলার্জি ও হাঁপানি থেকে সুরক্ষা দেয়, দাঁত পরিষ্কার সাদা করে ইত্যাদি।

আপেল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে

আপেল আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে তোলে। আপেলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে, যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাছাড়া আপেলে 'কোয়েরসেটিন' নামক উপাদান শরীরের প্রদাহ কমাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। তাই আপেলের খোসা না ছাড়িয়ে প্রতিদিন একটি আপেল খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
আপেল-এর-উপকারিতা
আপেল-এর-উপকারিতা। ছবি - এআই

ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে আপেল

আপেল আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। কারণ আপেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পানি এবং ফাইবার। আর আপেলের এই পানি এবং ফাইবার উপাদান আপনার পেট ভরিয়ে রাখবে অনেকক্ষণ। ফলে ক্ষুধা লাগার সম্ভাবনা কম থাকবে। তাই ভারি খাবার খাওয়ার আগে কয়েক টুকরা আপেল খেলে পেট লম্বা সময় ধরে ভরা থাকবে এবং এর ফলে প্রায় ২০০ ক্যালোরি পর্যন্ত খাবার কম গ্রহণ করতে হবে। আর ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকলে নানা রকম মারাত্মক অসুখ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তাই আপনি আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে নিয়মিত আপেল খেতে পারেন।

আপেল স্নায়বিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে

আপেল একটি পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ফল। এক গবেষণায় দেখা গেছে, এর নিউরো প্রোটেকটিভ উপাদানের প্রভাবের কারণে মস্তিষ্কের নিউরনগুলো আরো বেশিক্ষণ কর্মকম থাকতে পারে। তাই আপেল আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়ায় এবং নিউরো ডিজেনারিটিভ রোগ যেমন- ডিমেনশিয়া ও অ্যালঝেহেমার এর ঝুঁকি থেকে কমাতে সক্ষম। সুতরাং আপনি আপনার স্নায়বিক স্বাস্থ্য উন্নতি করার জন্য নিয়মিত আপেল খেতে পারেন যা মস্তিষ্কের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

আপেল হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

আপেল আপনার হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখতে বিশেষভাবে সহায়তা করে। কেননা আপেলে রয়েছে দ্রবণীয় ফাইবার যা আপনার শরীরের অতিরিক্ত ও ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে। এর ফলে হৃদ স্পন্দন স্বাভাবিক থাকে এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। দেখা গেছে আপেলে থাকা 'ফ্লাভানয়েড' উপাদান স্ট্রোকের ঝুঁকি প্রায় ২০% কমিয়ে থাকে। এভাবে আপেল আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাবে আপেল

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে আপেল কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। কেননা আপেলে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যা কোষের ফ্রি রেডিক্যাল গুলোকে দূর করতে সক্ষম। বিশেষ করে ফুসফুসের ক্যান্সার বিষয়ক গবেষণা এমনটাই দাবি করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটি গবেষণা থেকে জানা যায়, আপেলের মধ্যে ট্রিটারপেনয়েডস নামক উপাদান রয়েছে যা লিভার ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার এবং মলাশয় এর ক্যান্সার রোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। সুতরাং নিয়মিত আপেল খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যাবে।

আপেল ডায়াবেটিসের সমস্যা কমায়

ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলতে পারে আপেল খেলে। আপেলের মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী ফাইবার (আঁশ) যা রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ সঠিক রাখতে সহায়তা করে। তাই বিশেষজ্ঞগণ দাবি করেছেন, যারা প্রতিদিন আপেল খায় তাদের ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ২৮% কমে যায়।
তাই প্রতিদিন একটা করে আপেল খেতে পারলে যে কারো ডায়াবেটিসের সমস্যা বা ঝুঁকি থেকে মুক্তি পেতে পারে।

ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে আপেল

যদি কারো বারবার টয়লেটে যেতে হয় কিংবা টয়লেট হওয়ার জন্য দীর্ঘক্ষণ বসে থাকতে হয় তাদের উভয়ের জন্যই একটি সমাধান হতে পারে আপেল। কেননা আপেল প্রয়োজন অনুযায়ী বর্জ্য থেকে অতিরিক্ত পানি টেনে নিতে সক্ষম। এর ফলে অতিরিক্ত টয়লেটে যেতে হয় না এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। এভাবে আপেল ডায়রিয়া দূর করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।
আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা। ছবি - এআই

আপেল খেলে লিভার সুস্থ থাকবে

বর্তমানে যেকোনো খাবারে ভেজাল মেশানো থাকে এর ফলে ক্ষতিকারক পদার্থ লিভারের ক্ষতি করতে পারে। কিন্তু আমাদের লিভার বা যকৃত সুস্থ রাখা অবশ্যই উচিত। আর লিভারকে এই সুরক্ষা দিতে পারে কেবলমাত্র আপেল। লিভারে জমা হওয়া বিষাক্ত ও ক্ষতিকারক পদার্থ আপেলের কিছু উপকারী উপাদান খুব সহজেই বের করে দিতে সক্ষম। সুতরাং আপনি আপনার লিভার সুস্থ রাখতে নিয়মিত আপেল খেতে পারেন।

সাদা ঝকঝকে জীবাণুমুক্ত দাঁত পেতে আপেল খান

নিয়মিত আপেল খেলে দাঁতের অনেক উপকার হয়। আপেল চিবিয়ে খাওয়ার সময় দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকা খাদ্য কণা এবং ব্যাকটেরিয়া দূর করে। আপেলের এসিডীয় গুণ দাঁতের হলদেটে ভাব দূর করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই নিয়মিত আপেল খেলে আপনার দাঁত থাকবে জীবাণুমুক্ত এবং ঝকঝকে পরিষ্কার সাদা।
এছাড়াও আপেল পিত্তথলিতে পাথর দূর করতে সক্ষম। কারণ পিত্তথলিতে অতিরিক্ত ক্ষতিকর কোলেস্টেরল জমে পাথর সৃষ্টি করে। কিন্তু আপেলের কিছু উপাদান পিত্তথলির পাথর দূর করে থাকে। তাছাড়া নিয়মিত আপেল খেলে এলার্জি এবং হাঁপানের মত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। অনেকে পেট ব্যথা, পেট ফোলা ও কোষ্ঠকাঠিন্যের মত অন্ত্রের সমস্যায় ভুগে থাকেন। এসব অন্ত্রের সমস্যা দূর করতে আপেল বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। অন্যদিকে আপেলে থাকা ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং আ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বককে স্বাস্থ্যজ্জ্বল এবং চুলকে শক্তিশালী করে থাকে। আপেলে বিদ্যমান বোরন এবং ক্যালসিয়াম হাড়ের শক্তি বাড়াতে সক্ষম। বিশেষ করে নারীদের হাড় সুরক্ষার জন্য আপেল খুবই উপকারী ভূমিকা পালন করে।

আপেল খাওয়ার অপকারিতা

আপেল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী হলেও এর কিছু ঝুঁকিও রয়েছে যা আমাদের অনেকেরই অজানা। আপেলের এসব অপকারিতা আমাদের জেনে রাখা উচিত। আপেল আমাদের শরীরের উপকার করলেও এর বীজ আমাদের মারাত্মক ক্ষতি করে থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে আপেলের বীজে হাইড্রোজেন সায়ানাইড (বিষ) উপস্থিত থাকে যা অত্যন্ত বিষাক্ত একটি পদার্থ। উচ্চমাত্রায় এই বীজ কয়েক মিনিটের মধ্যেই প্রাণঘাতী হয়ে উঠতে পারে। সাধারণত একটি আপেলে ৫ থেকে ৮টি বীজ থাকে, যা শরীরের জন্য খুব একটা ঝুঁকিপূর্ণ নয়। তবে কেউ একসঙ্গে ১০০ থেকে ৫০০টি আপেল বীজ খেলে শরীরে সায়ানাইড সক্রিয় হয়ে দেহের অক্সিজেনের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। এর ফলে এটি বিষক্রিয়া হয়ে মৃত্যুবরণ ঘটাতে পারে। তবে আপেলের বীজ চিবানো ছাড়া খেয়ে ফেললে তেমন ক্ষতিকর নয়। কেননা আপেলের বীজ হজম না হয়ে সরাসরি মলের সাথে বের হয়ে যায়। তারপরও বিশেষজ্ঞগণ আপেলের বীজ না খেতে পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

কারো এসিডিটির সমস্যা থেকে থাকলে খালি পেটে আপেল না খেয়ে বরং খাবার খাওয়ার অন্তত দুই ঘন্টা পর আপেল খেলে উপকার পাওয়া যায়। তাই এসিডিটির সমস্যা থাকলে আপেল খাওয়ায় সতর্ক থাকতে হবে। আবার কারো কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে সরাসরি কাঁচা বেল খাওয়া ঠিক নয়। কেননা আপেলের কিছু উপাদান পরিপাকতন্ত্র এবং কোলনকে আরো শুষ্ক করে কোষ্ঠকাঠিনের সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই কোষ্টকাঠিন্য হলে কাঁচা আপেল না খেয়ে সেদ্ধ আপেল খেলে উপকার পাওয়া যায়।

FAQ: প্রশ্নোত্তর - আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

১। প্রশ্ন: প্রতিদিন আপেল খেলে কি উপকার হয়?
উত্তর: প্রতিদিন আপেল খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয়, ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমে, ক্যান্সার, ডায়াবেটিস ও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
২। প্রশ্ন: আপেল কোন সময় খাওয়া উচিত?
উত্তর: আপেল সকাল বেলা খালি পেটে খাওয়া উচিত। তবে কারো এসিডিটির সমস্যা থাকলে খাওয়ার দুই ঘন্টা পর আপেল খাওয়া উচিত।
৩। প্রশ্ন: রাতে আপেল খেলে কি হয়?
উত্তর: রাতে আপেল খেলে এসিডিটির সমস্যা ও হজমে বিঘ্ন ঘটতে পারে।
৪। প্রশ্ন: আপেল খেলে কি কি ক্ষতি হয়?
উত্তর: আপেল খেলে কারো কারো এসিডিটির সমস্যা, পেটব্যথা এবং হজমের সমস্যা হতে পারে। তবে আপেলের বীজ বেশি পরিমাণে চিবিয়ে খেলে বিষ ক্রিয়ার সৃষ্টি হয়ে মৃত্যুবরণ ঘটতে পারে।
৫। প্রশ্ন: প্রতিদিন কয়টি আপেল খাওয়া উচিত?
উত্তর: প্রতিদিন একটি আপেল খাওয়া উচিত।

সর্বশেষ কথা - আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

আপেল অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ সুস্বাদু একটি ফল যা সারা বছর বাজারে পাওয়া যায়। আপেলের গুনাগুন এতটাই বেশি যে নিয়মিত আপেল খেলে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। অর্থাৎ নিয়মিত আপেল খেলে রোগ বালাই থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আপেল আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার ও ওজন নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। আর আপেল খাওয়ার সময় এর বীজ যাতে সহজে আমাদের পেটে না যায় সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আমরা আপেল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি আপনারা ভালভাবে বিষয়টি জানতে এবং বুঝতে পেরেছেন। আপনি যদি লেখাটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে শেয়ার করার অনুরোধ রইলো যেন আপনার বন্ধুবান্ধবও উপকৃত হতে পারেন। এ বিষয়ে আপনার কোন মন্তব্য থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে লিখে জানাতে পারেন। লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url