মহরম মাসের ফজিলত - আশুরা ২০২৫
আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক, আশা করি ভাল আছেন সবাই। আজকে আমাদের
এই আর্টিকেলে আপনাদের জানাবো মহরম মাসের ফজিলত - আশুরা ২০২৫ সম্পর্কে। আরবি বছরের প্রথম
মাস মহরম মাস। সারা বিশ্বের মুসলমানরা মহরম মাসে আশুরার দিনে নফল রোজা
রেখে থাকেন। আমরা অনেকেই জানিনা মহরম মাসের ফজিলত - আশুরা ২০২৫ সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর
দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক মহরম মাসের ফজিলত - আশুরা ২০২৫ সম্পর্কে।
![]() |
মহরম মাসের ফজিলত - আশুরা |
আরবি ১৪৪৬ হিজরি বছরের জেলহাজ্ব মাসের বিদায় এবং ১৪৪৭ হিজরী বছরের মহরম মাসের নতুন বছরের স্বাগতম । আরবি বছরের চারটি মাস ইবাদতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর এই চারটি মাসের মধ্যে একটি মাস হল মহরম মাস। এ মাসে রয়েছে পবিত্র আশুরা। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা মহরম মাসের ফজিলত - আশুরা ২০২৫ সম্পর্কে গুগলে সার্চ দিয়ে থাকেন। এ নিয়ে তারা অনেক বিভ্রান্তিতে পড়েন। তাই আজকে আপনাদের জানাবো মহরম মাসের ফজিলত - আশুরা ২০২৫ সম্পর্কে। চলুন, দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক মহরম মাসের ফজিলত - আশুরা ২০২৫ সম্পর্কে।
মহরম মাসের ফজিলত ২০২৫
আশুরার দিনে বেশ কয়েকটি বইয়ে মুসা আলাই সাল্লাম এর রোজা সম্পর্কে দলিল রয়েছে।
নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মন্তব্য করলেন, আমি মুসা আলাই
সাল্লাম এর অনুসরণ করার জন্য আপনার থেকে বেশি হকদার। হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন রোজা পালন করেন এবং অন্যকে রোজা করার আদেশ করেন। পবিত্র মহরম
মাসের ১০ তারিখের আগের রাত দশএ মহররমের রাত ইবাদতের সময়। মহান আল্লাহর কাছে
বান্দার চাওয়া পাওয়ার রাত। হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেছেন-মহরম মাসের ৯, ১০, ১১ তারিখ
তিনটি রোজা রাখতে হবে। মহরমের রাত জেগে থাকা নামাজ ও রোজা রাখা উচিত। এই হাদিস
থেকে বোঝা যায় যে মহররম মাসের দুইটি রোজা রাখা আমাদের মুসলমানদের জন্য
কল্যাণকর।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর মতে, আমি মহান আল্লাহর নিকট একটি আশা করেছে আশুরার
রোজা বিগত বছরের গুনাহ মাফ করে দিবে। একদিনের রোজা রাখার ফলে মহান আল্লাহতালা
বিগত বছরের সকল গুনাহ মাফ করে দেন সকল মুসলমান নর-নারীর। সর্বশক্তিমান আল্লাহ
সর্ব জ্ঞানী এবং কল্যাণকর। আপনি যদি একজন খাঁটি মুসলিম হয়ে থাকেন তবে সারা বছর
বৃহস্পতিবার ও সোমবার রোজা রাখা সুন্নত। এবং মহরম মাসে ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ নফল রোজা
রয়েছে। যদি কেউ তিনটি রোজা রাখতে না পারে তবে তার উচিত দুইটি রোজা রাখা।
বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর আনুগত্য স্বীকার করে
মহরমের তিনটি রোজা রাখতেন।
আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহুর মতে, আশুরার দিনে যখন মহানবী
হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনায় আগমন করেন, তখন তিনি ইহুদিদের
রোজা রাখতে দেখেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞাসা করলেন তোমরা এদিনে
কেন রোজা রাখো? উত্তরে তারা বললেন এটি একটি উত্তম দিন যেহেতু এই দিনে বনি
ইসরাইলকে তাদের শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা করেছিল।এ থেকে বোঝা যায় যে মহররম মাস
সকল মুসলমানদের ওপর উত্তম একটি মাস। আশা করি, মহরম মাসের ফজিলত - আশুরা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
মহরম মাসে রোজা রাখলে কি হয়
হযরত ইবনে আব্বাস রা বর্ণিত, তিনি বলেন-মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক হাদীসে বলেন আমি আল্লাহর নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই
সাল্লাম রমজানের রোজা রাখার আগে আশুরা রোজা কে প্রাধান্য দিতেন। ইসলামী আইন
শাস্ত্রে কল্যাণকর ও বিখ্যাত মাসের নাম হচ্ছে মহরম মাস। এ মাসের অবস্থান আগের
মাসের তুলনায় তুলনামূলকভাবে ভালো। কয়েকটি ইসলামিক প্রাচীন সূত্র অনুসারে মহরম
মাসের ১০ তারিখ মুসলিম বিশ্বে অনেক কিছু ঘটেছে এবং ঘটবে।
আশুরার রোজার উদ্দেশ্য কি
আরবিতে বারো মাসের একটি মাস হলো মহররম মাস। মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে এই মাসটি
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মাস। কারণ এই মাসে মহান রাব্বুল আলামিন পৃথিবীকে
সৃষ্টি করেছেন। মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ প্রত্যেক মুসলমানদেরকে আশুরার দিন
অর্থাৎ মহরম মাসের দশ তারিখ রোজা রাখতে বলেছেন।
কেউ চাইলে মহরম মাসে তিনটি রোজা রাখতে পারে সেক্ষেত্রে ৯, ১০, ১১ তারিখ এ তিনটি দিন
রোজা রাখতে পারে আর যদি কেউ এই তিনটি রোজা না রাখতে পারেন তবে দুটি রোজা রাখবেন।
মহরম মাসের ৯, ১০ অথবা ১০, ১১ এ দুটি দিন রোজা রাখতে পারেন।
মহরম মাসের ১০ তারিখ কি বার
আজকের পোস্টে আপনি আরবি/হিজরি ১৪৪৭ সালের মহরম মাসের ক্যালেন্ডার এবং মহরম মাসের ১০ তারিখ
সম্পর্কে আপনি জানতে পারবেন। আমি আজ আপনাদের মহররমের তারিখ সম্পর্কে বলবো। যে মাস
অনুসারে ২৭ শে জুন শুক্রবার পহেলা মহররম।
২০২৫ ইংরেজি সাল অনুযায়ী পহেলা মহরম ২৭ জুন, শুক্রবার এবং বাংলা আষাঢ় মাসের ১৩ তারিখ। আরবি বছরের সকল মাসই চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে।
অনেকে আছেন যারা জানতে চান ১০ই মহরমের সময় কত। ১০ই মহরম ইংরেজি মাসের ৬ই জুলাই রবিবার, বাংলা মাসের আষাঢ় মাসের ২২ তারিখ। আরবি মাসের সকল মাসই চাঁদ দেখার ওপর
নির্ভর করে। মহরম মাসের শেষ তারিখ ৩০শে জুলাই। আশা করি, মহরম মাসের ফজিলত - আশুরা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
পবিত্র আশুরার বর্জনীয় কাজ
- আশুরার পবিত্র দিনে উৎসব পালন করা।
- একইভাবে শোক দিবসের মতো শোক করা এড়িয়ে চলুন।
- আহলুল ভাইদের সম্মান করার সময় দুঃখ প্রকাশ করা যায় না এবং চোখের জল ফেলা যায় না।
- এই দিনটির স্মরণে কোন ছুটি পালন করবেন না।
আশুরার দিনে রোজা রাখা এবং নিষিদ্ধ কোন আচরণ থেকে বিরত থাকা উচিত আল্লাহ আমাদের
তৌফিক দান করুন যাতে আমরা নিষিদ্ধ কোন আচরণ থেকে নিজেদের বিরত থাকা উচিত।
সর্বশক্তিমান আল্লাহ আমাদের হেদায়েত করুন যাতে আমরা যথাযথভাবে আশুরা পালন করতে
পারি। ইসলামিক ক্যালেন্ডার অনুসারে মুসলমানরা যে চারটি মাসকে গুরুত্ব দেয় তার
মধ্যে তাৎপর্যপূর্ণ এবং সম্মানজনক বলে মনে করে মহরম মাসকে। আশা করি, মহরম মাসের ফজিলত - আশুরা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
আশুরার দিনের সংগঠিত ঐতিহাসিক ঘটনা
ইসলামী ক্যালেন্ডারের প্রথম মাসের দশম দিনে আশুরা পালন করা হয়। এই আশুরার রাতে আমরা
কারবালার যুদ্ধে নিহত হোসেন ইবনে আলীর পরিবারের সদস্যদের স্মরণ করি। এই দিনে
সমস্ত মুসলমান পবিত্র নবীর নাতি ও তার পরিবারের সঙ্গে যা ঘটেছিল তার স্মরণে রোজা
ও প্রার্থনার দিন পালন করে।
পথ ভোলা জাতিগুলো যখন মহানবী নূহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর তাওহীদের প্রচারে ৯০০ বছর
পরেও মহান আল্লাহকে অপমানিত করেছিল তখন তাদের উপর আল্লাহর গজব নেমে আসে। এ ধরনের
প্রবল প্রলয়ের ফল সে অবিশ্বাস্য ব্যক্তিদের ধ্বংস। যাইহোক যারা এটা তৈরি করেছিল
তারা নবীকে বিশ্বাস করেছিল এবং নবীর কথার তাড়োনাই নৌকায় উঠেছিল। এবং পুরো ৪০
দিন পর অবশেষে জুট পর্বতের গোড়ায় অবতরণ করেছিলেন।
- মহরম মাসের ১০ তারিখ এ মহান আল্লাহ এই পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন।
- মহরম ১০ তারিখে সর্বশক্তিমান আল্লাহ আদম ও হাওয়াকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছিলেন। হযরত আদম আলাইহিস সাল্লাম ও মাতা হাওয়া পৃথিবীতে একে অপরের সাথে দেখা করেন এবং আল্লাহ তাদের তওবা কবুল করেন।
- ১০ই মহরম যখন হযরত ইব্রাহিম আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আগুনে নিক্ষেপ করেন। অতঃপর মহান আল্লাহতালা স্বয়ং ইব্রাহিম আলাইহিস সাল্লাম কে রক্ষা করেন।
- মহরম মাসের ১০ তারিখে হযরত নূহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জাহাজ পানতার শহরে যদি কারবালায় থামে।
- ১০ই মহরম কারবালা শহরে হাসান হোসাইনকে শহীদ করা হয়।
- মহরম মাসের ১০ তারিখে মহান আল্লাহর নির্দেশে ফেরাউন ও তার বাহিনী নীল নদে ডুবে মারা যায়।
- মহরম মাসের ১০ তারিখে মহান আল্লাহ হযরত ইউনূস আলাইহিস সালামকে মাছের পেট থেকে রক্ষা করেন।
- মহরম মাসের ১০ তারিখে কেয়ামত ঘটতে পারে।
মহরম মাসের কুসংস্কার
এই দিনে আদম আঃ ও মা হাওয়া আরাফার ময়দানে একত্রিত হয়েছিল এবং তাদের ভুলগুলি ক্ষমা
করা হয়েছিল। আল্লাহ আদম আঃ কে এই মহরম মাসের দশম দিনের সৃষ্টি
করেছিলেন। বর্তমানে আমাদের সমাজে মহররম মাস এলে অনেক কুসংস্কার পরিলক্ষিত হয়
যেগুলো ইসলামী আইনে করা নিষেধ।
আরো পড়ুনঃহালাল রিজিক বৃদ্ধির দোয়া ও আমল
কুসংস্কার আত্মঘাতী একটি কুসংস্কার। অনেক গ্রামবাসী মহরম মাসজুড়ে মাংস ও মাছ
খাওয়া থেকে বিরত থাকেন। আপনি উপযুক্ত প্রতিক্রিয়া পাবেন না যদি আপনি তাদের
জিজ্ঞাসা করেন কেন তারা খায় না।
মহরম মাসের কত তারিখ আশুরা পালিত হয়
মহররম মাস চন্দ্র ক্যালেন্ডার প্রথম মাস, যেমনটি ইসলামের আইন দ্বারা সংঘটিত করা
হয়েছে। ইসলামে আইনের একটি ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত এই মাসে। মহরম মাসের সাথে
মুসলমানদের একটি দৃঢ় সংযোগ রয়েছে এবং মাসের ১০ তারিখে পবিত্র দিন হিসেবে
সম্মানিত করা হয়েছে। এই মহরম মাসের ১০ তারিখে রোজা রাখলে বিগত বছরের সমস্ত গুনাহ
মাফ হয়ে যায়।
মুসলমান আরবি মাসের দর্শন দিনটি প্রত্যাশা করে পবিত্র আশুরার মহামান্বিত দিনে
ইবাদত মানুষকে আল্লাহর নৈকট্য এনে দেয়। আগামী ৬ই জুলাই শনিবার সারাদেশের মুসলমান
ভাই ও বোনেরা পবিত্র আশুরা উদযাপন করবে। এটা চাঁদ দেখা কমিটি যাচাই করেছে। আশা করি, মহরম মাসের ফজিলত - আশুরা সম্পর্কে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন।
মহরম কেন পালন করা হয়
এই দিনে আদি পিতা আদম আলাই সাল্লাম মহরম মাসের দশম তারিখে জন্মগ্রহণ করেন।
এবং এই দিনে তাকে মানবতার প্রতিনিধি হিসেবে জান্নাত থেকে পৃথিবীতে নিয়ে যাওয়া
হয়। নূহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম শাসনামলে এই দিনে একটু বড় বন্যা সংঘটিত হওয়ার
কারণে ১০ এই মহররমের তিনটি ইতিহাসের বইয়ে সন্নাক্ষর একটি ঐতিহাসিক দিন হিসেবে
উল্লেখ করা হয়েছে।
এই দিনে মুসা আলাই সাল্লাম ও তার বন্ধুরা ফেরাউনের কবর থেকে মুক্ত হন এবং
ইব্রাহিম আলাই সাল্লাম এর জন্ম হয়। মহরমের এই দশম দিনটি সারা মুসলিম বিশ্বের
শ্রদ্ধার সাথে পালন করা হয় এবং এই দিনে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর
পূর্বপুরুষগণ শহিদ হন। সেজন্য গোটা মুসলিম বিশ্বে মহরমের দিনটি পালন করা হয়।
আশুরার দিনটি মুসলমানদের কেন এত গুরুত্বপূর্ণ
এই দিনে মুসলমানদের রোজা রাখতে হয়। এশিয়া মহাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম
দেশগুলোতে এই দিনটি সম্মানিত তাৎপর্যপূর্ণ। নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম এর পরিবারের সদস্যদের এই দিনে পুরো মুসলিম উম্মাহ প্রার্থনায়
স্মরণ করেন। সর্বশক্তিমান আল্লাহ আশুরার এই দিনে পৃথিবীর অভ্যন্তরে সমস্ত কিছু
অলৌকিকভাবে সৃষ্টি করেছেন।
অনেক মুসলমান মা ও বোনেরা এই দিনে আশুরার নামাজ পড়ে থাকেন। মহান আল্লাহতালা
মানুষকে তার সৃষ্টির সেরা জীব বানিয়েছেন এবং তার কাছে পবিত্র পবিত্র কোরআন নাজিল
করেছেন যা নির্দেশনামূলক এবং কোন গুণাবলিত পরিপূর্ণ।
আরো পড়ুনঃ দ্রুত দোয়া কবুল হওয়ার আমল জেনে রাখুন।
উপসংহারঃ মহরম মাসের ফজিলত - আশুরা ২০২৫
প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, আপনারা যারা আমাদের আজকের আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ
সহকারে পড়েছেন তারা জানতে পেরেছেন মহররম মাসের ফজিলত - আশুরা ২০২৫ সম্পর্কে। আমরা আশা
করছি আমাদের আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হবেন। পোস্টটি পড়ে ভাল লেগে
থাকলে অথবা পোস্টের মধ্যে কোন ভুল-ভ্রান্তি থেকে থাকলে আপনার মূল্যবান কমেন্টের
মাধ্যমে আমাদের জানাবেন।
আশা করি আজকের পোস্টটি পড়ে আপনারা অনেক উপকৃত হয়েছেন। এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে
থেকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এরকম আরো পোস্ট
পেতে হলে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ফলো করুন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url