আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠক বন্ধুরা-আপনারা যারা জানতে চেয়েছেন গর্ভের সন্তান ফর্সা করার আমল - বাচ্চাদের গায়ের রং ফর্সা করার উপায় সম্পর্কে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। সকল গর্ভবতী মায়েরা চান তার গর্ভের সন্তান যেন সুস্থ সবল এবং সুন্দর হয়। এবং গর্ভবতী মায়েরা নানা রকম খাবার খান যাতে করে তার গর্ভের সন্তান সুন্দর সুস্থ সবল হয়। সেজন্য আজকে আমরা আপনাদের জানাবো গর্ভের সন্তান ফর্সা করার আমল - বাচ্চাদের গায়ের রং ফর্সা করার উপায়। চলুন আর কথা না বাড়িয়ে নিম্নে জেনে নেওয়া যাক গর্বের সন্তান ফর্সা করার আমল - বাচ্চাদের গায়ের রং ফর্সা করার উপায়।
 |
| গর্ভের সন্তান ফর্সা করার আমল - বাচ্চাদের গায়ের রং ফর্সা করার উপায় |
সকল গর্ভবতী মায়েরায় চাই তার গর্ভের সন্তান যেন ফর্সা হয় এবং সুস্থ সবল হয়। গর্ভবতী মায়েদের সাধারণত স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশি খিদে পায়। সেজন্য তারা নানারকম খাবার খেয়ে থাকেন যাতে গর্ভের সন্তান ফর্সা এবং সুস্থ সবল হয়। আপনারা যদি আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি পড়েন তাহলে জানতে পারবেন গর্ভের সন্তান ফর্সা করার আমল - বাচ্চাদের গায়ের রং ফর্সা করার উপায় সম্পর্কে।
ভূমিকাঃ
বেশিরভাগ মা বাবা চান তাদের অনাগত সন্তানের গায়ের রং যেন উজ্জ্বল হয়। কেউ কেউ সরাসরি বলতে দ্বিধা করেন না বলে নানা উপায় জানতে চান। ঠিক কি করলে বা গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা হবে। কিংবা অনেকেই নিজের নাম উহ্য রেখে পরিবারের কেউ জানতে চান না বা পরিবার থেকে চাপ প্রয়োগের কথাও বলেন।
ম্যাসাজ করলে শিশুর হাড় মজবুত হয় এবং বেশিও শক্তিশালী হয়। আবার কেউ কেউ মনে করেন শিশুকে সঠিকভাবে ম্যাসাজ করলে তার গায়ের রং হয়ে ওঠে ধবধবে ফর্সা। আপনিও কি মনে করেন প্রতিদিন শিশুকে ম্যাসাজ করলে তার গায়ের রং ফর্সা হয়ে যাবে? তাহলে এই বিষয়ে কতটা সত্যতা রয়েছে তা জেনে নেওয়া যাক চিকিৎসকের কাছ থেকে মেসেজ করার কোন যৌক্তিকতা আছে কিনা, তাও হয়ে যাবে পরিষ্কার।
চিকিৎসকদের মতে, শিশুকে মালিশ করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এশিয়ান নার্সিং রিসার্চ জার্নাল অনুসারে শিশুকে নিয়মিত ম্যাসাজ করলে তা বাচ্চার মানসিক বিকাশকে প্রভাবিত করে এবং মা ও শিশুর মধ্যে বন্ধন দৃঢ় হয়। ফলে শিশুটি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বেড়ে ওঠে। চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক গর্ভের সন্তান ফর্সা করার আমল - বাচ্চাদের গায়ের রং ফর্সা করার উপায়।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় পা ফুলে যাওয়ার কারণ ও প্রতিকার
গর্ভের সন্তান ফর্সা করার আমলঃ
প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, আজকে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরব গর্বের সন্তান ফর্সা করার আমল সম্পর্কে। সকল গর্ভবতী মায়েরায় চাই যেন তার বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা ও উজ্জ্বল হয় আর তারা এ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে গুগলে সার্চ করে থাকেন। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মতে দেখা গেছে যে একটি বাচ্চার আকার আকৃতি ও সৌন্দর্য নির্ভর করে বাবা-মায়ের জিনের ওপর।
এছাড়াও নানা রকম খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে গর্ভবতী মায়ের গর্ভের সন্তান ফর্সা হয়। গর্ভের সন্তান ফর্সা হওয়ার আমল বলতে কোন নির্দিষ্ট আমল উল্লেখ করা নেই। আপনি চাইলে একজন দ্বীনদার বা নেককার সন্তান চাইতে পারেন এটা আপনার আল্লাহর কাছে বান্দা হিসেবে চাইবার অধিকার আছে। মহান আল্লাহ তা'আলা তার কোরআন এবং নবীজির সুন্নাহ অনুযায়ী আমল করতে বলেছেন নবীর সুন্নাহ ও কুরআন মেনে আমল করেন তাহলে অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা আপনার দোয়া কবুল করবেন এবং একজন নেককার সন্তান আপনাকে দান করবেন।
মহান আল্লাহ তা'আলা কুরআন ও হাদিসে উল্লেখ করেছেন যে সন্তানের জন্য বাবা-মা যে দোয়া করেন সে দোয়া সবার আগে কবুল হয় তাই আপনার সন্তান এখন গর্ভাবস্থায় আছে সেই সন্তানের জন্য আপনি আমল করবেন এবং দোয়া করবেন আল্লাহ তাআলা কোনভাবে সেটা ফিরিয়ে দিতে পারবেন না। আপনি যদি একজন গর্ভবতী মা হন তাহলে আপনি চেষ্টা করবেন ইসলামের পথে থেকে যখন যেভাবে সম্ভব আল্লাহ তায়ালার কাছে আল্লাহ তায়ালাকে খুশি করার উদ্দেশ্যে আমল করার। চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক গর্ভবতী মহিলাদের কি কি আমল করা উচিত-
গর্ভাবস্থায় মায়ের আমলঃ
গর্ভবতী মায়েরা নানা সময় বিশ্রামে থাকেন বিশ্রামে থাকা অবস্থায় আপনার গর্বের সন্তানের জন্য আপনি আমল করতে পারেন। সেজন্য আমাদের আজকের আর্টিকেলে আমরা আপনাদের জানাবো গর্ভবতী মায়ের জন্য কিছু আমল। আশা করি আজকের এই আমল অনুযায়ী আপনার দিনগুলো সুন্দরভাবে প্রতিষ্ঠিত করবেন।
আপনি যদি একজন গর্ভবতী মা হন তবে অবশ্যই ফরজ কাজগুলো আদায় করবেন এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবেন আপনি যদি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ দাঁড়িয়ে আদায় করতে না পারেন তাহলে এশারার মাধ্যমে সেটা আদায় করতে পারেন এছাড়াও নিচে কিছু গর্ভাবস্থায় আমল জানানো হলো-
- গুনাহ থেকে বিরত থাকা
- সময়মতো নামাজ আদায় করা
- আল্লাহর জিকির করা
- শুকরিয়া আদায় করা
- ওযু অবস্থায় থাকা
- কুরআন তেলাওয়াত করা
- বেশি বেশি দোয়া করা
আপনি যদি একজন গর্ভবতী মা হয়ে থাকেন তবে আপনি সব সময় ইস্তেগফার তওবা পাঠ করবেন।
এবং দূর সালাম পাঠ করতে হবে নবীজির উদ্দেশ্যে। গর্ভাবস্থায় সাধারণত একজন নারী
বেশিরভাগ সময় বসে শুয়ে থাকেন তাই এই মুহূর্তে তিনি এই আমল গুলো খুব মনোযোগ
সহকারে করতে পারেন।
আপনি যদি গর্ভবতী হন তবে কর্মস্থায় যতটা সম্ভব নিয়ে কঠিন ধার হওয়ার চেষ্টা
করুন। আপনি যদি কোন কাজ করতে চান অবশ্যই আপনার বিবেকের কাছে প্রশ্ন করবেন কোনটা
সঠিক কোনটা বেঠিক সে সেটির সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে কাজ করবেন চেষ্টা করবেন সবসময়
পাপ কাজ হতে বিরত থাকার। মিথ্যা অন্যায় কাজ থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। আশা করি
আজকের এই আমল অনুযায়ী আপনার দিনগুলো সুন্দরভাবে সাজাবেন। একজন গর্ভবতী মায়ের এই
দিকগুলো যদি মেনে চলে তবে তার গর্ভের সন্তান অবশ্যই সুন্দর এবং নেক্কার হবে। চলুন
নিম্নে জেনে নেওয়া যাক গর্ভের সন্তান ফর্সা করার আমল সম্পর্কে।
- প্রথম মাসে সূরা আল ইমরান পড়লে সন্তান দামি হবে।
- দ্বিতীয় মাসে সূরা ইউসুফ পড়লে সন্তান সুন্দর হবে।
- তৃতীয় মাসে সূরা মরিয়ম পড়লে সন্তান সহিঞ্জু হবে।
- চতুর্থ মাসের সূরা লোকমান পড়লে সন্তান বুদ্ধিমান হবে।
- পঞ্চম মাসে সূরা মুহাম্মদ পড়লে সন্তান চরিত্রবান হবে।
- ষষ্ঠ মাসে সুরা ইয়াসিন পড়লে সন্তান জ্ঞানী হবে।
-
সপ্তম অষ্টম নবম দশম মাসে ইউসুফ মোহাম্মদ ও ইব্রাহিম কিছু কিছু পড়বে এতে করে
সন্তান সুস্থ সবল ও দ্বীনদার হবে।
-
ব্যথা উঠলে সূরা ইনশিকাক পরে পানিতে ফু দিয়ে পানিতে ফু দিয়ে পান করলে ব্যথা
কমে যাবে।
বাচ্চাদের গায়ের রং ফর্সা করার লোশনঃ
বাচ্চাদের গায়ের রং ফর্সা করার বর্তমানে কোন লোশন পাওয়া যায় না। আপনি চাইলে
আপনার বাচ্চার সুস্থ ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখার জন্য কিছু বেবি লোশন ব্যবহার করতে
পারেন যেগুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার বাচ্চার ত্বকের শুষ্কতা ও আদ্রতা ভাব
দূর হবে। নিচে কিছু বাচ্চাদের জন্য বেবি লোশন নাম দেয়া হলো ।
- প্যারাসুট বেবি লোশন
- কদম্ব বেবি লোশন।
বাচ্চাদের ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিমঃ
আমাদের আজকের আর্টিকেলের এই পর্বে আপনাদের জন্য থাকছে বাচ্চাদের ফর্সা হওয়ার
ডাক্তারি ক্রিম ও বাচ্চাদের জন্য কোন ক্রিম ভালো। সকল বাবা-ময় তার বাচ্চার
জন্য কোন ক্রিম ভালো এ কথা চিন্তা করে থাকেন। এক্ষেত্রে আমি আপনাদের
সাজেস্ট দেব যে হিমালয় বেবি ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। হিমালয়া বেবি
ক্রিমের ক্ষতিকারক রাসায়নিক উপাদান না থাকায় এটি বাচ্চা ত্বকের জন্য ভালো।
নিচের তিনটি প্রেমের নাম উল্লেখ করা হলো আপনারা পছন্দমত আপনার বাচ্চার জন্য
ব্যবহার করতে পারেন।
- প্যারাসুট জাস্ট ফর বেবি ক্রিম।
- হিমালয়া বেবি ক্রিম।
- জনসন বেবি ক্রিম।
২-৩ মাস বয়সী বাচ্চাদের গায়ের রং ফর্সা করার উপায়ঃ
দুই থেকে তিন মাস বয়সী শিশুর ত্বকের যত্নে আপনি চাইলে পরিমাণ মতো বেসন সাথে
দুধের সর এবং চন্দন গুড়া মিশিয়ে নিয়ে শরীরের ওপর উপযুক্ত বেবি প্যাক তৈরি করে
বেশ ভালো করে মাখিয়ে শিশুকে গোসল করাতে পারেন। এতে করে শিশুর তখন মসৃণ ও সুন্দর
এবং পরিষ্কার থাকবে প্রতিদিন শিশুকে নিয়ম করে রৌদ্রে রাখা উচিত রোদ্দুরের মধ্যে
বেশ খানিকক্ষণ রেখে তেল মালিশ করলে শিশুর পেজটা ও আদ্রতা উজ্জ্বল হবে।
আপনারা যারা দুই থেকে তিন মাস বয়সে বাচ্চাদের গায়ের রং ফর্সা করার উপায় ভাবছেন
আমাদের আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। উপরে উল্লেখিত অংশটুকু আপনারা ব্যবহার করে
আপনার বাচ্চার গায়ে ম্যাসাজ করতে পারেন এতে করে বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা হবে এবং
মসৃণ ও সুন্দর হবে।
মহান আল্লাহতালা তার নেয়ামতে বিভিন্ন ধরনের মানুষের বিভিন্ন ধরনের ত্বক দিয়ে
সৃষ্টি করেছেন কেউ কারো ফর্সা কেউ অসামলায় তাই সে সত্য করার কোন উপায় নেই আপনি
চাইলে আপনার শিশু ত্বকের শুষ্কতা ও আদ্রতা দূর করে মসৃণ ও সুন্দর করতে পারেন।
পুত্র সন্তান লাভের দোয়াঃ
গর্ভাবস্থায় যে সকল বাবা মায়েরা তাদের গর্ভের সন্তান যাতে পুত্র হয় সেজন্য দোয়া করেন অথবা যে সকল গর্ভবতী মায়েরা গর্ভের সন্তান যাতে পুত্র সন্তান হয় সেটা লিখে গুগলে সার্চ দেন আমাদের আর্টিকেলটি তাদের জন্য। চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক পুত্র সন্তান লাভের দোয়াঃ
সন্তানের জন্য দোয়া সবার আগে কবুল হয় মা বাবা যে দোয়া করেন সেই দোয়া সুতরাং অনেক সুন্দর সন্তান কামনা করে বাবা মার দোয়া আল্লাহতালা সবার আগে কবুল করেন।
পুত্র সন্তান লাভের দোয়াঃ
" তৈয়াবাতুন ইন্নাকা সামিউল দুয়ালাই রব্বা হাবলি মিন লাদনাকা যারাইতা"
বাংলা অর্থঃ হে আমার পালনকর্তা! আপনার পক্ষ থেকে আমাকে পুত্র ও পবিত্র
সন্তান দান করুন। নিশ্চয়ই আপনি প্রার্থনা শ্রবণকারী। (আল ইমরানঃ৩৮)
গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয়ঃ
গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা বুদ্ধিমান হয় আমাদের আর্টিকেলের আজকের এই পর্বে
থাকছে আপনাদের জন্য যে সকল মায়েরা জানতে চান গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা
বুদ্ধিমান হয় সেগুলো নিম্নে তুলে ধরা হলো-
মাছ মাংস ডিম ডাল নিয়মিত খেলে শিশুর মস্তিষ্কের মধ্যে বিকাশ ঘটতে সাহায্য করে,
এছাড়াও কলা শুকনো ফল পুদিনা পাতা শাকসবজি আয়রন ও ফলিক এসিড আছে যা গর্ভাবস্থায়
শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশে ও বুদ্ধিমত্তা বাড়াতে সাহায্য করে। গর্ভাবস্থায় মা নিয়ম
মেনে সকল খাবার খেলে বাচ্চার ব্রেন ভালো হয় ও বাচ্চা বুদ্ধিমান হয়।
গায়ের রং ফর্সা করতে গর্ভ অবস্থায় ৭ খাবারঃ
গায়ের রং ফর্সা করতে গর্ভাবস্থায় কি খাবার খেতে হয় এটা সম্পর্কে আপনারা
যারা গুগলে সার্চ দিয়ে থাকেন আমাদের আর্টিকেলের আজকের এই পর্বটি আপনার জন্য,
চলুন নিম্নে জেনে নেওয়া যাক গায়ের রং ফর্সা করতে গর্ভাবস্থায় ৭ খাওয়ার-
জাফরান দুধঃ
অনেক মহিলা গর্ভবতী অবস্থায় জাফরান দেওয়া দুধ পান করে থাকেন মনে করা হয় জাফরান
গর্ভে শিশুর গায়ের রং ফর্সা করে।
নারিকেলঃ
প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী নারিকেলের সাদা শ্বাস গর্বে শিশুর বর্ণ ফর্সা করে। তবে
গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত নারিকেল খাওয়া মোটেই স্বাস্থ্যসম্মত নয় খেতে পারেন তবে
পরিমিত।
দুধঃ
গর্ভবতী মহিলাদের দুধ পান করা উচিত। কারণ দুধ শরীর গঠনের জন্য খুবই
প্রয়োজনীয় কেউ কেউ মনে করেন দুধ ও ত্বকের রং ফর্সা করতে সহায়ক।
ডিমঃ
অনেকেরই মনে করেন গায়ের রং ফর্সা করতে ডিম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি খাদ্য। যদি
ফর্সা বাচ্চা চান তাহলে গর্ভাবস্থায় দ্বিতীয় তিন মাসে ডিমের সাদা অংশগ্রহণ করা
উচিত।
তবে সত্যই যে গর্ভাবস্থায় নিয়মিত ডিম খাওয়া মায়ের জন্য খুব জরুরী ডিমের
অধিকাংশ পুষ্টিগুণের কুসুমের মাঝেই থাকে তাই কুসুম খাওয়া বাদ দেওয়া চলবে না।
চেরি ও বেরি জাতীয় ফলঃ
এ উচ্চমাত্রার অক্সিডেন্ট থাকে যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকে
প্রতিরোধ করে। তাই স্ট্রবেরি ব্ল্যাকবেরি ব্লুবেরি ইত্যাদি ফল খাওয়া হয় সুন্দর
ত্বকের জন্য।
টমেটোঃ
টমেটোতে লাইক ওপেন থাকে যা ক্ষতিকর আলতা ভায়োলেট এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে সূর্যের
আলোর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে ত্বককে রক্ষা করে। গর্ভাবস্থায় টমেটো খেলে
বাচ্চার বর্ণ ফর্সা হয়।
আরো পড়ুনঃ
গর্ভাবস্থায় শরীরে পানি কমে যাওয়ার লক্ষণ কি - এর চিকিৎসা ও
প্রতিকার
কমলাঃ
কমলা ভিটামিন সি সংযুক্ত শিশুর শরীর গঠনের জন্য অপরিহার্য একটি ফল। গর্ভাবস্থায়
কমলা খেলে শিশুর ত্বক ভালো হবে।
উপসংহারঃ গর্ভের সন্তান ফর্সা করার আমল - বাচ্চাদের গায়ের রং ফর্সা করার
উপায়
পরিশেষে আমি বলতে চাই যে, আপনারা যারা আজকে আমাদের আর্টিকেলটি পড়েছেন তারা
নিশ্চয়ই জানতে পেরেছেন গর্ভের
সন্তান ফর্সা করার আমল - বাচ্চাদের গায়ের
রং ফর্সা করার উপায় সম্পর্কে। এতক্ষণ ধৈর্য সহকারে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন তবে আপনার
বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন। এবং আমাদের আর্টিকেলের মধ্যে যদি কোন ভুল ত্রুটি
হয়ে থাকে তবে আপনার মহামূল্যবান কমেন্ট এর মাধ্যমে আমাদের জানাবেন যাতে করে আমরা
সেই ভুলগুলো সংশোধন করতে পারি। এরকম আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url